রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
সুস্থ সংস্কৃতির ধারা এগিয়ে নিতে কাজ করছে দেশীয় সাংস্কৃতিক সংসদ কুমিল্লা কটকবাজার সীমান্তে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার বাজি আটক কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ও চিকিৎসক হৃদয় রঞ্জন দাস গ্রেফতার কুমিল্লা-১ আসনের সাবেক এমপি সুবিদ আলী ভূঁইয়ার স্ত্রীর জমি ক্রোকের নির্দেশ নারী দিবসে সামনে রেখে সম্মিলিত নারী ফোরামের সংবাদ সম্মেলন চাঁদপুরে মামা-মামির নির্যাতনের শিকার ভাগ্নি: পুরো শরীর জুড়ে আঘাতের চিহ্ন কুমিল্লা মহানগরী জামায়াতের যাকাত শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় সাংবাদিকদের সম্মানে মহানগর ছাত্রশিবিরের ইফতার দোয়া মাহফিল নাটোরে টিসিবির পণ্য সংগ্রহের সময়ে সংঘর্ষ জয়পুরহাটে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বামীকে হত্যার পর ৯ টুকরো করলেন স্ত্রী-সন্তান

নিউজ ডেস্ক:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পারিবারিক কলহের জেরে অরুন মিয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধকে হত্যা করে তার মরদেহ ৯ টুকরো করার অভিযোগ উঠেছে তার স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় পুলিশ স্ত্রী মোমেনা বেগম (৫০) এবং মেয়ে লাকি আক্তারকে (২৭) গ্রেফতার করেছে।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাতে ফরদাবাদ গ্রাম থেকে অরুন মিয়ার খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বুধবার (২ অক্টোবর) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) ইকবাল হোসাইন এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, গত শুক্রবার বিকেল থেকে অরুন মিয়া নিখোঁজ ছিলেন। হত্যার চারদিন পর মঙ্গলবার রাতে ফরদাবাদ গ্রাম থেকে তার খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্ত্রী মোমেনা বেগম ও মেয়ে লাকি আক্তারকে এ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে।

অরুন মিয়া ছিলেন ফরদাবাদ গ্রামের মৃত সুরুজ বেপারীর ছেলে। তার প্রথম স্ত্রীর ছেলে লুৎফর রহমান রুবেল এ ঘটনায় সৎ মা মোমেনা বেগম ও সৎ বোন লাকি আক্তারকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসাইন আরও জানান, পারিবারিক কলহের জেরে মোমেনা বেগম ও অরুন মিয়ার মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মোমেনা শাবল দিয়ে অরুনের মাথায় আঘাত করলে তার মৃত্যু হয়। এরপর মোমেনা তার মেয়ে লাকিকে সঙ্গে নিয়ে অরুন মিয়ার মরদেহ ৯ টুকরো করে ১১টি পলিথিনে মুড়ে পাশের মনির মিয়ার সেফটি ট্যাংকিতে ফেলে দেন।

এলাকাবাসী ট্যাংকি থেকে দুর্গন্ধ বের হতে দেখে পুলিশকে খবর দিলে সেখানে অরুন মিয়ার মরদেহের খণ্ডিত অংশ পাওয়া যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত