২২শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লায় দুই দিনব্যাপী অধ্যক্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে বহিষ্কারকুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড উদ্যোগে আন্ত:কলেজ ভলিবল প্রতিযোগিতার উদ্বোধন ও পুরস্কার এবং সনদ বিতরণকুমিল্লায় বিপিএল চ্যাম্পিয়নদের বিজয় উৎসবকুমিল্লা সদরে ভূমিসহ ঘর পাচ্ছে আরো ৮৬ পরিবার জুনে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত হবে সদর উপজেলাভূমি ও গৃহহীনমুক্ত হতে যাচ্ছে সীমান্তবর্তী শার্শাবিএনপির আন্দোলন-সংগ্রাম শেষ: হানিফকুমিল্লার দাউদকান্দিতে যাত্রীবাহী বাস ও বালুবাহী ট্রাকের সংর্ঘষে আহত ১০মুক্তিপণ না পেয়ে শিশু হত্যা, ৩ যুবক আটকনিমসার বাজা‌রে তদার‌কি অ‌ভিযান,পাঁচ প্রতিষ্ঠান‌কে জ‌রিমানা

করোনা মোকাবেলায় বাংগরাবাজার থানা পুলিশের মাস্ক বিতরণ

৯০
header

মুরাদনগর প্রতিনিধি।।

‘মাস্ক পড়ার অভ্যেস,করোনামুক্ত বাংলাদেশ ‘ এ শ্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে কুমিল্লা জেলা পুলিশের নির্দেশে বাংগরাবাজার থানা পুলিশ ‘ মাস্ক বিতরণ ও জনসচেতনতা বৃদ্ধি’ কর্মসূচির শুভসূচনা করেছে।

২১ মার্চ রবিবার সকাল ১১.০০টায় রূপবাবু বাজারের অগ্রণী ব্যাংক শাখা চত্বরে মঞ্চ স্থাপন করে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। কুমিল্লা জেলার সবগুলো থানা সকাল ১১টায় একযোগে এ কর্মসূচি পালন করে।

কর্মসূচির মধ্যে ছিল মাস্ক বিতরণ, সচেতনতামূলক বাণী প্রচার ও র‌্যালী। এর মাধ্যমে মাস্কবিহীন পথচারী, অটোচালক, সিএনজিচালক, ব্যবসায়ীদের মাস্ক পরিয়ে দেওয়া হয়।

কর্মসূচি সম্পর্কে বাংগরা বাজার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন,’বর্তমানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। প্রথম থেকেই আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে জনগনের পাশে আছি। নবোদ্যমে আবারও তা শুরু করেছি। করোনা মোকাবেলায় মাস্ক পরিধানের বিকল্প নেই। তাই আমরা জনগণের মূখে মাস্ক পরিয়ে সচেতন করার চেষ্টা করছি।

তিনি আরো জানান, এ কর্মসূচি চলমান থাকবে। তিনটি বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়ে আমরা মাঠে আছি। এগুলো হলো-মাস্ক পরা, ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ও বাহিরে গেলে নিরাপদ দূরত্ব (৩ ফুট) বজায় রাখা। এ সকল বিষয়ে জনগণকে সচেতন করার লক্ষ্যে আমরা বাংগরাবাজার থানার বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সময়ে সচেতনতামূলক অভিযানও চালিয়েছি।

পরে, একটি র ্যালি বের করা হয় ও সচেতনতামূলক বাণীখচিত ব্যানার,ফেস্টুন প্রদর্শনের মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহ প্রদক্ষিণ করা হয়। বাংগরাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) অমর চন্দ্র দাসসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যগণ এতে অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য যে,বর্তমানে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্ব করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ধাপের মুখোমুখি। সরকারি ও বেসরকারি সেবা চলমান আছে। টিকাও চলে এসেছে। বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে এই টিকা। কিন্তু, তাতেও থামছেনা করোনা সংক্রমনের হার।দিন দিন বেড়েই চলেছে মৃত্যুহারও। এর থেকে পরিত্রাণের বড় উপায় হচ্ছে জনসচেতনতা। অথচ, জনগণের মাঝে এই জনসচেতনতার অভাবই বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে।স্বাস্থ্যবিধি মানতে তাঁরা খুবই অনীহা দেখাচ্ছে।রাস্তা-ঘাট,হাটবাজার, যানবাহন প্রভৃতিতে এমন অবস্থাই দৃশ্যমান হচ্ছে যা পরবর্তীতে আরো মারাত্মক পরিস্থিতিতে পরার কারণ হতে পারে।

After Related Post